আমরা কি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যে আছি? মানে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি শুরু হয়ে গেছে? এই ভয়াবহ কথাটি হাতেগোনা কিছু বিশ্বনেতা এবং বিশ্লেষক এরই মধ্যে উল্লেখ করেছেন। তবে ঠিক শুরু হয়ে গেছে কথাটিতে দ্বিমত থাকলেও চলমান পরিস্থিতি যে সেদিকে মোড় নিচ্ছে এ কথাটি চোখ বন্ধ করে যেকেউ বলে দিবে।
ভিন্ন একটি বিষয় দিয়ে শুরু করা যাক। রোম যখন পুড়ছিল নিরো তখন বাঁশি বাজাচ্ছিলো। নিরো প্রসঙ্গেও পরে আসি। তার আগে নিউমারোলজি বা সংখ্যাতত্ত্ব নিয়ে কিছু জানার চেষ্টা করি। পুরো লেখা পরে একটু মাথা খাটালেই বুঝা যাবে কেন জিনিসপত্রের দাম লাগামহীন বেড়েই যাচ্ছে। এই সহজ উদাহরনের কারণ, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিটাই সবার কাছে দৃশ্যমান, পর্দার পিছনে বাকি যা কিছু হয় তা আমাদের রাডারের বাহিরে।
২৮+৭+১৯+১৪ = ৬৮
২+৮+৭+১+৯+১+৪ = ৩২
একইভাবে
১+৯+১৯+৩৯ = ৬৮
১+৯+১+৯+৩+৯ = ৩২
২৮ জুলাই ১৯১৪ এবং ১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ ছিল যথাক্রমে ১ম ও ২য় বিশ্বযুদ্ধের শুরুর দিন। কি মনে হয়? পুরোটাই কাকতালিয় নাকি এই নিউমেরিক ভ্যালুর মধ্যে কিছু একটা আছে বলে মনে হয়।
গেমেট্রিয়া নামে নিউমেরিক ভ্যালু বের করার একটি প্লাটফরম আছে যা একটি কাব্বালিস্টিক মেথড যেটা কিনা হিব্রু স্ক্রিপ্টচারে নিউমেরিকাল ভ্যালু বের করতে সাহায্য করে। কাব্বালাহ হলো তাওরাত, তালমুদ থেকে প্রাপ্ত ইহুদি ধর্মের ইসোটেরিক (গুপ্ত) চর্চা যা এককথায় সৃষ্টিকর্তা এবং তাঁর সৃষ্টির মধ্যে সম্পর্ক বুঝার জন্য কাজ করে। এই বিদ্যার উপর পিএইচডিও করানো হয়। জিউসদের মতে এটা একটা সাইন্স, ব্লাক ম্যাজিকের সাথে এর কোন সম্পর্ক নাই। ঠিক আছে, তাহলে ব্লাক ম্যাজিক বলতে বোধহয় আরো হলিস্টিক কিছুকে বুঝায়। যদিও অনেকেই মনে করেন, কাব্বালাহ হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী ব্লাক ম্যাজিক। যাইহোক, এত জানার দরকার নাই। জাদুবিদ্যা ছিল এবং আছে। এটা সত্য। এটি চর্চার কোন বৈধ্যতা আমাদের নাই। তবে আত্নরক্ষার আছে। এটিকে কৃসংস্কার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে আমাদের দৃষ্টি সরানো হয়েছে।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। তবে এ যুদ্ধের ধরনটা আলাদা। আমরা বিশ্বযুদ্ধ বলতে বুঝি প্রথাগত যুদ্ধ যেখানে কয়েকটি দেশের সৈন্য এক পক্ষ অন্য পক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। তবে পরমাণু অস্ত্রসহ আধুনিক সমরাস্ত্রের কারণে যুদ্ধের গতানুগতিক ধরনটা পাল্টে গেছে। এখন যুদ্ধ হচ্ছে কিছুটা প্রক্সি যুদ্ধের মতো। এখানে একজনের হয়ে অন্যরা অথবা অন্যরা একজনের হয়ে যুদ্ধ করছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ১০ দিনে শেষ হওয়ার থাকলেও বছর হতে চলেছে থামার কোন সম্ভাবনা নাই। এই প্রশ্নের উত্তর কি তবে এখানে- ২৪+২+২০+২২ = ৬৮। মানে ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২ ছিল এ যুদ্ধের শুরুর দিন। তাহলে এটাই কি সেই গ্রেট ওয়্যার? যেটা হাদিসে মালহামা এবং বাইবেলে আর্মাগেডন হিসেবে উল্লেখ করা আছে। এটাই কি সেই শুরু এবং ওয়্যার এস্কেলেশন হতেই থাকবে চূড়ান্ত পর্যায়ে না পৌছানো পর্যন্ত? তবে এরসাথে ৩২ মিলে না। নিউমারোলজির বিষয়টি সত্য ধরে নিলে স্বস্তির নিশ্বাস নেয়া যায়। নাকি এটা ভিন্ন ফর্মে সাজানো, এখনও খেলা বাকি।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে কিনা এ সম্পর্কে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ ১৬ মার্চ ২০২৩ -এ একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন “তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। তবে এ যুদ্ধের ধরনটা আলাদা। আমরা বিশ্বযুদ্ধ বলতে বুঝি প্রথাগত যুদ্ধ যেখানে কয়েকটি দেশের সৈন্য এক পক্ষ অন্য পক্ষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। তবে পরমাণু অস্ত্রসহ আধুনিক সমরাস্ত্রের কারণে যুদ্ধের গতানুগতিক ধরনটা পাল্টে গেছে। এখন যুদ্ধ হচ্ছে কিছুটা প্রক্সি যুদ্ধের মতো। এখানে একজনের হয়ে অন্যরা অথবা অন্যরা একজনের হয়ে যুদ্ধ করছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যা করছে সেটিও আসলে প্রক্সি যুদ্ধ। তিনি পশ্চিমাদের পক্ষে যুদ্ধ করছেন। এটা আসলেই নাৎসিদেরই কাজ। সিরিয়াসহ অন্যান্য দেশগুলোতে যাদেরকে সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে তারা আসলে পশ্চিমাদের বিশেষ বাহিনী।” উক্তিটি এই লেখা শেষ হওয়ার আনুমানিক ৩ সপ্তাহ পরে যুক্ত করা হয়।
যাইহোক, শীত শেষ হওয়ার আগে ইউক্রেন একটা কঙ্কাল রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারে (যে পর্বটি এখন চলছে)। পরবর্তী পর্ব শুরু হতে পারে শীতের পরে মানে মার্চে। মার্চে ৩ সংখ্যার প্যাচ আছে জাদুকরদের হাতে। এটি এই শতকের তয় দশক, ২৩ এর ৩য় মাস। আবার যে প্রস্তুতি চলছে তা দেখে বুঝা যায়, ন্যাটো প্রকাশ্যে সর্বশক্তি প্রয়োগ করতে পারে। সেটা হলে তা স্কেল আপ হতে হতে কোথায় যাবে? শাহ্ নিয়ামাতুল্লাহ (রহঃ) অনেক আগে তার কাসিদায় সউগাতে বলে গেছেন কোথায় যেতে পারে। কাসিদা বিশ্বাস করা আমাদের উচিত নয় যদিও আশ্চর্যজনকভাবে এ পর্যন্ত তার সমস্ত ইলহামী ভবিষ্যদ্বাণী টু দ্যা পয়েন্টে মিলে গেছে। বিশ্বাস ভিন্ন জিনিস। তবে জানার কোন সীমানা নাই। ৮৫০ বছরের বেশি আগে ওনার কাসিদা কবিতা আকারে প্রকাশিত হওয়ার পর আলোরন সৃষ্টি হয়েছিল। ব্রিটিশ শাসন আমলে নিষিদ্ধও হয়েছিল।
আবার জানিয়ে রাখি এসব কিন্তু টেস্ট ম্যাচ। চলতেই থাকবে হয়ত। টি-টুয়েন্টিতে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেয়ার কোন অবস্থা এই মূহুর্তে নাই। এসব খেলায় নিউমেরোলজি এবং জাদু বিদ্যার চর্চার কথা শুনে অনেকেই নাক শিটকাতে পারেন, যেভাবে আমাদের শিক্ষা দেয়া হয়েছে। গভীর উপলব্ধি ও বাস্তবতার সাথে যে শিক্ষার কোন মিল নাই। লেখাটি অনেকেই দেখেছেন আশা করি- বিশ্বকাপের সময় প্রথম আলোর একটি শিরোনাম ছিল এরকম “এমবাপ্পেকে ভয় পাচ্ছেন আর্জেন্টিনার ডাকিনীরা, করছেন না কালো জাদু”। এছাড়া মেসির হাতে এক চোখের ট্যাটোর পিছনে কি আছে সেটা নিয়ে বিশ্লেষণ করলেও অনেক কিছু পাওয়া যাবে। খেলা শুধু মাঠেই হয়না পিছনে কেউ নাটাই ধরে বসে থাকে।
আবার নিউমেরোলজি প্রসঙ্গে আসি। এটা আসলে কি? আসলেই কি এর কোন বাস্তবতা আছে? একাধিক বিশ্লেষণ থেকে যা বুঝি, এই নিউমেরোলজির ভিতরেই নাকি মহাবিশ্বের শক্তির রহস্য লুকিয়ে আছে। বলা হয়ে থাকে বিজ্ঞানী নিকোলাস টেসলা ৩৬৯ এর মাঝে বিষ্ময়কর কিছু পেয়েছিলেন যা আনলিমিটেড শক্তির উৎস। তার এই গবেষণা শেষ পর্যন্ত আর বাস্তবায়ন করতে পারেনি। তার গবেষণার উৎস পেয়েছিলেন মিশরের গিজা পিরামিড থেকে সেটাও নাকি এমনই একটা আনলিমিটেড এনার্জি সোর্স। ইলন মাস্কের টেসলা প্রযেক্টের সাথেও নাকি আছে এই সাইন্সের যোগসাযোগ। বিভিন্ন ধর্মেও পাওয়া যায় সংখ্যার সিগনিফিক্যান্সের বিষয়টি। পবিত্র কোরআনে বিভিন্ন শব্দের সংখ্যার মিরাকল নিয়ে গবেষণা করলে এর গভীরতার অন্ত খুজে পাওয়া যাবে না। যেমন কোরআনে হালাল শব্দ আছে ২৫০ বার ঠিক তার উল্টো হারাম শব্দ আছে ২৫০ বার। আদেশ ১০০০ বার, নিষেধ ১০০০ বার। পুরুষ ২৩ বার এবং নারী শব্দ আছে ২৩ বার। শাস্তি শব্দ আছে ১১৭ বার, আবার ক্ষমা শব্দের সংখ্যা ২৩৪। এরকম আরো অনেক উদাহরন আছে। রাসুল (সা.) এর চুলে ১১টি গিট দিয়ে যাদু করেছিল ইহুদিরা। এখানে ১১টি গিট, ১০ বা ১২ নয়। এর প্রেক্ষিতে যেদুটি সূরা নাজিল হয় সূরা ফালাক ও সূরা নাস সে দুটি সূরার মোট আয়াত সংখ্যাও ছিল ৫+৬= ১১। ৪০ দিন, ৪০ সপ্তাহ, ৪০ বছর ইত্যাদি একজন মানুষের জীবনচক্রের সাথে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নাম্বার। সুমনের গান আছে ৪০ নিয়ে। ৪০ পেরোলেই চালসে…।
এইসব পড়ে অনেকে হোচট খেতে পারে জানি। কারণ এসব আমাদের শুনানো হয়না, গুলে খাওয়ানো হয়না। তবে ছুড়ে ফেলে দেয়ার সুযোগ নাই। আবার সুপারকনফিডেনসিয়ালও বলা যাবে না। সার্চ করলে যেকেউ এই তথ্যগুলো পেয়ে যাবে।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে কিছু পর্যবেক্ষণ
- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ধারাবাহিক খন্ডযুদ্ধ বা প্রক্সিযুদ্ধের চূড়ান্ত রূপ। দীর্ঘ সময় ধরে চলতে থাকা প্রক্সিযুদ্ধগুলো এক পর্যায়ে চূড়ান্ত পর্বে পৌছাবে যেটিকে হাদিসে মালহামা এবং বাইবেলে আর্মাগেডন বলা হয়েছে।
- ৯০ এর দশকে উপসাগরীয় যুদ্ধকে একজন বিশ্লেষক বলেছিলেন “দিস ইজ দ্যা বিগিনিং অফ দ্যা ইন্ড”। এরপর থেকে বিশেষ করে মুসলিমদের উপর অত্যাচার, নির্যাতন, যুদ্ধ, সংঘাত আর কমেনি। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি ধর্মযুদ্ধ হবে বলে মনে করা হয়। এমনকি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকেও রাশিয়া মনে করে থাকে একটি আদর্শিক লড়াই। এই আদর্শটাও ধর্মভিত্তিক। অর্থাৎ এ লড়াইয়ের মাধ্যমে তাদের অর্থোডক্স বলয়কে শক্তিশালী করতে চায়।
- এ যুদ্ধের অন্যতম পরিণতি হলো ডিপপুলেশন। এ জন্য শুধু গোলাবারুদ নয় বরং জৈব অস্ত্র (বায়োউইপন) বা নানা প্রাণঘ্যাতি ভাইরাস, কৃত্তিম ভূমিকম্প, কৃত্তিমভাবে তৈরি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ইত্যাদিও অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে যেতে পারে। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ মানেই সব মানুষের পরিকল্পিত এমনটা ভাবার কোন কারন নাই। একই সাথে আল্লাহর পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন হতে থাকবে। হয়ত মানুষের পরিকল্পিত দুর্যোগগুলোর কিছু বৈশিষ্ট বুদ্ধিমান মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে ধরা দিবে।
- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধকে ঈসা আ. এর দ্বিতীয় আগমনের পূর্ব পরিণতি বলে ধরে নেয়া হয়। তার আগে গ্রেট ট্রিবুলেশন অর্থাৎ খড়া, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ, মহামারি, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, দাবানল ইত্যাদি দুর্ভোগ প্রত্যক্ষ করবে বিশ্ব।
- অনেক অতিপ্রাকৃত ঘটনার সাক্ষী হবে বিশ্ববাসী।
- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের চূড়ান্ত ফর্মেশন হবে সত্যের সাথে মিথ্যার, আলোর সাথে অন্ধকার পথের জোটের। কিন্তু ভার্চুয়াল ও বাস্তব জগতে সত্য-মিথ্যা এবং আলো-অন্ধকারের পার্থক্য করা খুব কঠিন হয়ে যাবে।
এবার দেখি নিরো কেন বাশি বাজাচ্ছিলেন? ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় আগুন লাগার স্থানে উনি আসলে একটা স্বর্ণবিল্ডিং করতে চেয়েছিলেন। যেকারনে খুশিতে বাশি বাজাচ্ছিলেন। আগুন লেগেছিল নাকি লাগানো হয়েছিল সেটা নিয়ে আজীবন বিতর্ক চলতে পারে। তবে খ্রিষ্টানদের হত্যার অভিযোগে তাকে ইতিহাসের নিকৃষ্টতম অত্যাচারী শাসক হিসেবে অভিহিত করা হয়। নিরোর নামের সাথেও আছে নিউমারোলজির ব্যাখ্যা যা ডিকোড করলে পাওয়া যায় ৬৬৬। বাইবেল অনুযায়ী এই ট্রিপল সিক্স সংখ্যাটি হলো মার্ক অফ দ্যা বিস্ট বা এ্যান্টিক্রাইস্ট। কমেন্টে ভিডিও লিংক দিলাম, যার জানার ক্ষুধা আছে সে দেখবে।
কোয়ান্টাম কম্পিউটার, কোয়ান্টাম ব্যাংকিং বা কোয়ান্টাম ফিনান্সিয়াল সার্ভিস, কোয়ান্টাম সাইন্সের ব্যানারে বিজ্ঞানের চূড়ান্ত রূপ সামনে দেখা যাবে। এগুলোর আউটপুট হবে কল্পনাতীত। জাদুর মতোই বিষ্ময় নিয়ে আমরা এগুলোর সফলতা দেখব। আবিস্কার নিয়ে সংকীর্ণমনা হওয়ার কিছু নাই কিন্তু এসবের উদ্দেশ্য যদি হয় ওয়ান ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠা করা, সেটা বিপদজনক।
অতীতে শক্তিশালী জাদুবিদ্যাকে পরাজিত করতে নবীদের অলৈকিক ক্ষমতা দান করা হয়েছিল। নিশ্চয় এরমাঝে শিক্ষনীয় কোন নিদর্শন আছে। হযরত মূসা আঃ এর লাঠির কাছে পরাজিত হয়েছিল ভয়ঙ্কর জাদুকরদের দল। কিন্তু জাদুর চর্চা কি সেখানেই থেমে গিয়েছিল নাকি এখনও আছে? থাকলে কি সেটা এখন চূড়ান্ত সাইন্সে পরিণত হয়েছে? হয়ে থাকলে এটা অপ্রতিরোধ্য ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না অলৈকিক ক্ষমতা নিয়ে আবার কেউ আসে। তিনি হযরত ইসা আঃ।
—————————-
ফেব্রুয়ারী ৪, ২০২৩
Morgan Freeman Decodes the Mark of the Beast | The Story of God
https://www.youtube.com/watch?v=vy2CDXtWjoU
Was Nero the Antichrist? | The Story of God
https://www.youtube.com/watch?v=JW42TnIE0Zs
Apocalypse (Full Episode) | The Story of God with Morgan Freeman
https://www.youtube.com/watch?v=ATvKJ_HftNs